‘রাস্তায় যখন রক্ত, পোশাক সাদা রাখাটা অপরাধ’
‘রাস্তায় যখন রক্ত, পোশাক সাদা রাখাটা অপরাধ’
সংবিধানকে বাঁচানো ও সাংবিধানিক অধিকার সুরক্ষিত করবার জন্যই সংবিধানের মর্মবস্তু চর্চার পরিসরকে বাড়ানো দরকার। বিশেষ করে আগামী দিনের সমাজ গড়ার কারিগরদের কাছে তা বেশি বেশি করে বলা দরকার।
জামার কলার সাদা, নীল,কালো যাই হোক আমার আপনার রক্তের বিনিময়েই পুঁজি তার মুনাফার পরিমাণ বাড়িয়ে চলে তাই প্রতিটি শ্রমজীবি মানুষের লড়াই একটাই
বৃহৎ বুর্জোয়া- ভূস্বামীদের দ্বারা প্রণীত ভারতের সংবিধানের প্রতিটি প্রগতিশীল অংশের রক্ষার লড়াইয়ে বামপন্থীরাই এ দেশে অগ্রণী ভূমিকা গ্রহণ করেছে, যেখানে বৃহৎ বুর্জোয়া ক্ষয়িষ্ণু সামন্তবাদের সাথে গাঁটছড়া বেঁধে প্রতিক্রিয়ার আক্রমণ হেনেছে সংবিধানের উপর।
এই ঘটনা লাতিন আমেরিকার জন্য একটি বড় শিক্ষা: তুমি সরকারে আসতে পারো, কিন্তু তার অর্থ রাষ্ট্র ক্ষমতায় নয়।
৩০ নভেম্বর সকাল ১০-০০ টায় বেলেঘাটা পূর্বতন জোন অফিস, ১১টায় পার্টির রাজ্য দপ্তর, ১১-৩০টায় জেলা দপ্তর হয়ে বেলা ১২-৩০ টায় মিছিল করে কলকাতা মেডিকাল কলেজে দেহদান সম্পন্ন হবে।
অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করলে এঙ্গেলসের লেখাটি খুব একটা নতুন কিছু না ঠিকই। কিন্তু তাঁর এই লেখাটি থেকেই আমরা একটি রাস্তা খুঁজে পাই- ভেকধারি বুদ্ধিজীবী, আধুনিক প্রযুক্তির নামে বড়াই করা বিজ্ঞানীকুল ও সামাজিক সুযোগসুবিধার উপরে সার্বিক দখলদার বুর্জোয়াদের রাতারাতি মানবিক সাজার পিছনে যে বিরাট ভণ্ডামি (যা আজও চলছে) সেসবের মুখোশ কিভাবে টেনে ছিঁড়ে ফেলতে হয়।
মানুষের সত্তা তার চেতনার দ্বারা নির্ধারিত নয়। বিপরীতে মানুষের সামাজিক সত্তাই নির্ধারিত করে তার চেতনাকে।
অমিত’রা যাদের ইচ্ছায় এসব বলছেন, করছেন তাদের মাথায় একটা ভূত ঢুকে রয়েছে। সেই ভূত অতীত সম্পর্কে ভিত্তিহীন অহমিকাকে আশ্রয় করে গড়ে ওঠে, বাস্তব পরিস্থিতির সমস্যা সমাধানের ব্যর্থতা ভুলে থাকতে অজুহাত যুগিয়ে টিকে থাকে।
বিজেপির শাসনে গ্রাম শহর নির্বিশেষে গরীব মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে, কমেছে ক্রয় ক্ষমতা, চাহিদা কমেছে, কিন্তু পুঁজি উৎপাদন কমায়নি মুনাফার লোভে – অতি উৎপাদন সমস্যার আকার নিয়েছে।