গতকাল,১০জুন,২০২১, একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে সারা ভারত কৃষক সভা মোদি সরকারের ঘোষিত ২০২১-২২ সালের খারিফ শস্য সংগ্রহের ন্যূনতম সহায়ক
গতকাল,১০জুন,২০২১, একটি প্রেস বিবৃতি জারি করে সারা ভারত কৃষক সভা মোদি সরকারের ঘোষিত ২০২১-২২ সালের খারিফ শস্য সংগ্রহের ন্যূনতম সহায়ক
৯ জুন ২০২১ (বুধবার) এক ঐতিহাসিক মুহূর্তর সাক্ষী পেরু। নিও লিবারেল মিডিয়ার তুমুল কুৎসা প্রচারকে পরাস্ত করে পেরুর ইতিহাসে এক
এ কাজ কি এনজিও-দের মতো? মিশনের মতো? সংস্কারবাদে বেপথু? হাত গুটিয়ে বসে থাকাই শ্রেয়তর ছিল তাহলে? রাষ্ট্রকে দায়িত্ব পালনের দাবি জানানো এবং চে-বর্ণিত ‘ভুল’ না করা একসঙ্গেই চলার কথা নয় কি? অসহায়, দিকভ্রান্ত মানুষের পাশে যে দাঁড়াচ্ছে তার হৃদয়ের উত্তাপ কি ইতিমধ্যেই ছড়িয়ে পড়েনি সমাজে, নাড়িয়ে দেয়নি এক পক্ষাঘাতকে? স্বতঃস্ফূর্ততার উপাদানেই ক্রমশ মিশবে পরিকল্পনা। আমূল সামাজিক রূপান্তরের স্বপ্ন দেখি বলে এখন দিবাস্বপ্ন দেখব, এ কোনও কাজের কথা নয়। ওই ‘রেড’ মাথায় নিয়ে অনেককে সঙ্গী করে চলাই এদিনের কাজ।
বিগত দু’ বছর ধরে এ দেশের মানুষ এবং আমাদের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র এক ভয়াবহ সময় অতিবাহিত করছে। আজ সময় আগত যে সকল মানুষ ভারতের সাংবিধানিক প্রজাতন্ত্র, তার মানুষের জীবন, জীবিকা, জীবনযাত্রার মান রক্ষা করতে ইচ্ছুক, মানুষের অলঙ্ঘনীয় সাংবিধানিক সমানাধিকার এবং অন্যান্য অধিকারসমূহকে, ব্যাক্তিস্বাধীনতা কে রক্ষা করতে ইচ্ছুক, যারা সাংবিধানিক সকল মূল্যবোধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল, তাদের সকলকে ঐক্যবদ্ধ ভাবে প্রতিরোধ গ’ড়ে তুলে ভারতের সাধারণতন্ত্র এবং ভারতীয় মানুষের উপর এই আক্রমণ কে প্রতিহত করতে হবে।
ফলে ম্যানগ্রোভ ছাঁটা জঙ্গলের ওপর দিয়ে ছুটে আসা ঝড় বাতাসের ধাক্কাকে প্রতিহত করার ক্ষমতা কমছে সুন্দরবনে । তার ফলে সেই
ফরাসি বিপ্লব(১৭৮৯) এবং নভেম্বর বিপ্লব(১৯১৭) এর মধ্যবর্তী সময়ের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ রাজনৈতিক সংগ্রাম ছিল প্যারি কমিউন(১৮মার্চ থেকে ২৮ মে,১৮৭১)। কার্ল মার্কস
২৮ মে ২০২১ (শুক্রবার) ছ’মাস আগে, সেপ্টেম্বরেও তিনি সতর্ক করেছিলেন। রীতিমতো প্রথম আন্তর্জাতিকের অধিবেশনে। ফরাসী শ্রমিকদের হুঁশিয়ারি শুনিয়েছিলেন, এই বিদ্রোহ
সুন্দরবন এলাকার সব মানুষকে একটা দাবিতেই ঐক্যবদ্ধ হয়ে লড়তে হবে - সুন্দরবনে পাকা নদীবাঁধের জন্য কেন্দ্রীয় সরকারকে অর্থ দিতে হবে। রাজ্য সরকারকে স্বচ্ছতার সাথে এই মেরামতের কাজ করতে হবে।
কিন্তু মোদি সরকার যেমন ভীতু তেমনি অপদার্থ। এই চূড়ান্ত অর্থনৈতিক সঙ্কটকালেও সরকার ব্যয়সঙ্কোচনের নীতি আঁকড়ে চলতে চায় বলেই তার মত, এই নীতি দেশকে এক বিপজ্জনক পরিণতির দিকে নিয়ে যাবে।
আগামী দিনে তৃনমূলের চরিত্র বদলে যাবে না। অন্যদিকে বিজেপি তার নির্বাচনী সমর্থনকে ক্রমাগত সাম্প্রদায়িক খাতে সংঘঠিত করার চেষ্টা করে যাবে। সমাজের বৃহত্তর শ্রমজীবী জনগন তৃনমূল সরকারের কার্যকলাপের প্রতিবাদে সাম্প্রদায়িক ফ্যাসিবাদী শক্তির হাত ধরবে না লাল ঝাণ্ডা কাঁধে তুলে নেবে আগামী দিনে তা ঠিক হবে বামপন্থীদের এই লড়াইতে অগ্রণী ভূমিকা পালন করার উপর।