হিন্দুত্ববাদীদের ক্ষমতায় এনে, দেশের সম্পদ ও জনগণকে অবাধ লুঠ করার জন্যই হিন্দু রাষ্ট্রের অবতারনা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্যও ‘হিন্দুত্ববাদী মোদীজি’ পেট্রোল- ডিজেল- কেরোসিন-গ্যাস-ভোজ্যতেল সহ সব জিনিষের দাম বাড়িয়েছেন।
হিন্দুত্ববাদীদের ক্ষমতায় এনে, দেশের সম্পদ ও জনগণকে অবাধ লুঠ করার জন্যই হিন্দু রাষ্ট্রের অবতারনা। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের জন্যও ‘হিন্দুত্ববাদী মোদীজি’ পেট্রোল- ডিজেল- কেরোসিন-গ্যাস-ভোজ্যতেল সহ সব জিনিষের দাম বাড়িয়েছেন।
কমরেড জিয়াং জেমিন সিপিসির তৃতীয় প্রজন্মের একজন বিশিষ্ট নেতা ছিলেন । চীনের প্রেক্ষিতে ‘তিন প্রতিনিধির তত্ত্ব’-এর জন্য তিনি চিরস্মরণীয়।
যার বা যাদের খেলা দেখে এই শব্দবন্ধ তৈরি হ'য়েছিল, পরবর্তীতে ধারাভাষ্যে তিনিই বিশ্বজুড়ে তার দেশের এই পরিচিতি ছড়িয়ে দেন। এরান্টস ড্যু নাসিমেন্টো বা পেলেই একে খেলার মাঠে নিজস্ব শৈলীতে রচনা করেছিলেন সতীর্থদের সাথে, আর পরে একে জনপ্রিয় করেন তিনিই, ধারাভাষ্যে, লেখায়,বক্তৃতায়।
অর্থনৈতিক তত্ত্বের দৃষ্টিভঙ্গিতে বিবেচনা করলে এঙ্গেলসের লেখাটি খুব একটা নতুন কিছু না ঠিকই। কিন্তু তাঁর এই লেখাটি থেকেই আমরা একটি রাস্তা খুঁজে পাই- ভেকধারি বুদ্ধিজীবী, আধুনিক প্রযুক্তির নামে বড়াই করা বিজ্ঞানীকুল ও সামাজিক সুযোগসুবিধার উপরে সার্বিক দখলদার বুর্জোয়াদের রাতারাতি মানবিক সাজার পিছনে যে বিরাট ভণ্ডামি (যা আজও চলছে) সেসবের মুখোশ কিভাবে টেনে ছিঁড়ে ফেলতে হয়।
মানুষের সত্তা তার চেতনার দ্বারা নির্ধারিত নয়। বিপরীতে মানুষের সামাজিক সত্তাই নির্ধারিত করে তার চেতনাকে।
সমাজতন্ত্র নির্মাণের পথে কার্যকরী পূর্বশর্ত হিসাবে মার্কস-এঙ্গেলস দুজনেই শ্রমিক-কৃষক জোটের পক্ষেই ছিলেন।
রাজ্যের সমস্ত কলেজকে দুষ্কৃতিমুক্ত করতে হবে। ফিরিয়ে আনতে হবে সকলের মতপ্রকাশের পরিসর। নাবালক থেকে নাগরিক হয়ে ওঠার কারখানা এই সব কলেজ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে সমস্ত কিছুকে দেখার ঠান্ডা হাওয়া বইয়ে দিতে হবে। সব ভোট হলেও ছাত্র ভোট ওরা করছে না। কারণ ওরা জানে, ছাত্রভোট হওয়া মানে 'তোমারে বধিবে যে, গোকুলে বাড়িছে সে!' আর এসএফআই এর বেড়ে ওঠা মানে, এসএফআই এর ইউনিয়ন মানে গরীব ঘরের ছেলেটার মাথা উঁচু করে দাঁড়ানো। ফার্স্ট ইয়ারের থতমত মেয়েটার সিআর হিসেবে ব্যস্ত দিন। গাছতলায় গিটার আর কলেজ মাঠে ক্রিকেট।
অমিত’রা যাদের ইচ্ছায় এসব বলছেন, করছেন তাদের মাথায় একটা ভূত ঢুকে রয়েছে। সেই ভূত অতীত সম্পর্কে ভিত্তিহীন অহমিকাকে আশ্রয় করে গড়ে ওঠে, বাস্তব পরিস্থিতির সমস্যা সমাধানের ব্যর্থতা ভুলে থাকতে অজুহাত যুগিয়ে টিকে থাকে।
বিজেপির শাসনে গ্রাম শহর নির্বিশেষে গরীব মানুষের অবস্থা আরো খারাপ হয়েছে, কমেছে ক্রয় ক্ষমতা, চাহিদা কমেছে, কিন্তু পুঁজি উৎপাদন কমায়নি মুনাফার লোভে - অতি উৎপাদন সমস্যার আকার নিয়েছে।
মোদী যতই নেহরুর বিরোধী সাজুন না কেন, আসলে তিনিও তাকেই অনুসরণ করেছেন, কিছুটা অতিক্রমও করেছেন। ঐ একই আক্ষেপ বুকে চেপে তিনি প্রমাণ করতে চাইছেন কর্পোরেটরা দেশের জন্য অনেক কিছু করছেন- আর তাই সরকারী আর্থিক নীতিতে কর্পোরেটদেরই সর্বাধিক করছাড় দেওয়া চলছে। আন্তর্জাতিক ফিন্যান্স পূঁজির শব্দকোষে গায়ের চামড়া বলে কোনও শব্দ নেই যে!